আমাদের কদম আলী বনাম হেফাজতে ইসলাম

লিখেছেন লিখেছেন ইসহাক মাসুদ ২৭ জুন, ২০১৩, ০৯:৫৩:৫৩ সকাল



আমার পরিচিত একটি ছেলে। দেখতে রিষ্টপুষ্ট, অনেকটা ষাঁড়ের মত। কি যেন কারনে এলাকার সরকারী দলের কিছু পোলাপাইনের হাতে উত্তম মাধ্যম খাইছে। মাথায় ৩টি সেলাই দিতে হয়েছে এবং মুখের বিভিন্ন জায়গায় পুলে গেছে, বাম চোখ মাংসের জন্য দেখা যাচ্ছিল না। মার খাওয়ার পর যাইতে যাইতে বলছে শালার দেখে নিব তোদেরকে। আমি যদি তোদের খবর না নিচ্ছি তাহলে আমার নাম কদম আলী না। (এখানে ছদ্ধ নাম ব্যবহার করা হয়েছে) ঘটনা যখন গরম ছিল তার গ্রাম বাসীর অনেকের মুখে শুনছি, তারাও প্রতিশোধ নিতে বদ্ধপরিকর। চিকিৎসা সেরে আসার পর এবং মাথার বেন্ডেজ খোলার পর রাস্তায় একদিন কদম আলীর সাথে আমার দেখা। কদম কেমন আছ? আমার প্রশ্ন

কদমঃ আছি ভাইয়া, ভালো।

তোমার শরীরের কি অবস্থা? সুস্থতো?

কদমঃ হ্যাঁ ভাইয়া কোন রকম।

তারা তোমাকে কেন মেরেছিল?

উত্তর না দিয়ে, দেখবেন ভাইয়া একদিন না একদিন ঐ শালাগোরে যদি মাডার না করছি আমি আপনাদেরকে মুখ দেখাবো না।

তাদেরকে প্রতি উত্তরে মার না দিয়ে ডাইরেক্ট মাডার করবে! যত গর্জে তত বর্ষে না।

আমাদের হেফাজতে ইসলামকে সরকার জনমের মার দিছে। শত শত নিরিহ মাদ্রাসার ছাত্রদেরকে সরকার হত্যা করছে। হেফাজত পরাস্ত হয়ে ভোর হওয়ার আগেই রক্তাক্ত জামা নিয়ে মাদ্রাসায় চলে যায়। ছাত্ররা শিক্ষকরা অনেক পরিশ্রান্ত অনেক ক্লান্ত। সামনে তাদের পাঠ্য বইয়ের পরীক্ষার প্রস্তুতিও নিতে হবে। না হলেতো তালেবে এলমদের ভবিষ্যত নষ্ট হয়ে যাবে? যারা শহীদ হয়েছে তাদের কথা এখন বাদ। তাদেরতো ভবিষ্যত নষ্ট হয়নি তারাতো বেহেস্তি! হেফাজত কদম আলীর মত শাপলা চত্তরে থেকে যেতে যেতে হুঙ্কার বন্ধ করেনি। তারা আবার আসছে, নতুন কর্মসূচী নিয়ে । হেফাজত শেষ হয় যায়নি। যারা হেফাজত শেষ হয়ে গেছে ভাবছেন তার তারা বোকার স্বর্গে বাস করছেন্। আরো কত কি....ই? ঐ হুঙ্কার গুলো না দিলে হেফাজতের কি আর মুখ থাকে? শাবানের ১৫ তারিখ থেকে রমজানে পর আরো ১৫ পনর দিন পযর্ন্ত টানা ছুটি কিভাবে কাটাবে? রমজানে চাঁদা উঠাবে কি করে? হেফাজত বলে,ব্যক্তি ছেযে দল বড়, দল ছেয়ে দেশ বড়, দেশ থেকে ঈমান বড়। ঈমানে তাগিদে কি হেফাজত আজ মাদ্রাসায়, চাঁদায়।অনেকে বলবেন, হেফাজত হেকমতে ও কৌশলে এগুচ্ছে। জি মানুষও বুঝে হেকমত...থ। হেফাজতের কৌশলে অনেক নেতাকে লন্ডনসহ বিভিন্ন দেশে প্রমোদ ভ্রমনে দেখেছি।

আমার এ লেখা দেখে কেউ মনে করবেন না যে, আমি হেফাজত বিরোধি।আমাকে হেফাজতের কর্মসূচিতে পাবেন।

আমার পরিচিত একটি ছেলে। দেখতে রিষ্টপুষ্ট, অনেকটা ষাঁড়ের মত। কি যেন কারনে এলাকার সরকারী দলের কিছু পোলাপাইনের হাতে উত্তম মাধ্যম খাইছে। মাথায় ৩টি সেলাই দিতে হয়েছে এবং মুখের বিভিন্ন জায়গায় পুলে গেছে, বাম চোখ মাংসের জন্য দেখা যাচ্ছিল না। মার খাওয়ার পর যাইতে যাইতে বলছে শালার দেখে নিব তোদেরকে। আমি যদি তোদের খবর না নিচ্ছি তাহলে আমার নাম কদম আলী না। (এখানে ছদ্ধ নাম ব্যবহার করা হয়েছে) ঘটনা যখন গরম ছিল তার গ্রাম বাসীর অনেকের মুখে শুনছি, তারাও প্রতিশোধ নিতে বদ্ধপরিকর। চিকিৎসা সেরে আসার পর এবং মাথার বেন্ডেজ খোলার পর রাস্তায় একদিন কদম আলীর সাথে আমার দেখা। কদম কেমন আছ? আমার প্রশ্ন

কদমঃ আছি ভাইয়া, ভালো।

তোমার শরীরের কি অবস্থা? সুস্থতো?

কদমঃ হ্যাঁ ভাইয়া কোন রকম।

তারা তোমাকে কেন মেরেছিল?

উত্তর না দিয়ে, দেখবেন ভাইয়া একদিন না একদিন ঐ শালাগোরে যদি মাডার না করছি আমি আপনাদেরকে মুখ দেখাবো না।

তাদেরকে প্রতি উত্তরে মার না দিয়ে ডাইরেক্ট মাডার করবে! যত গর্জে তত বর্ষে না।

আমাদের হেফাজতে ইসলামকে সরকার জনমের মার দিছে। শত শত নিরিহ মাদ্রাসার ছাত্রদেরকে সরকার হত্যা করছে। হেফাজত পরাস্ত হয়ে ভোর হওয়ার আগেই রক্তাক্ত জামা নিয়ে মাদ্রাসায় চলে যায়। ছাত্ররা শিক্ষকরা অনেক পরিশ্রান্ত অনেক ক্লান্ত। সামনে তাদের পাঠ্য বইয়ের পরীক্ষার প্রস্তুতিও নিতে হবে। না হলেতো তালেবে এলমদের ভবিষ্যত নষ্ট হয়ে যাবে? যারা শহীদ হয়েছে তাদের কথা এখন বাদ। তাদেরতো ভবিষ্যত নষ্ট হয়নি তারাতো বেহেস্তি! হেফাজত কদম আলীর মত শাপলা চত্তরে থেকে যেতে যেতে হুঙ্কার বন্ধ করেনি। তারা আবার আসছে, নতুন কর্মসূচী নিয়ে । হেফাজত শেষ হয় যায়নি। যারা হেফাজত শেষ হয়ে গেছে ভাবছেন তার তারা বোকার স্বর্গে বাস করছেন্। আরো কত কি....ই? ঐ হুঙ্কার গুলো না দিলে হেফাজতের কি আর মুখ থাকে? শাবানের ১৫ তারিখ থেকে রমজানে পর আরো ১৫ পনর দিন পযর্ন্ত টানা ছুটি কিভাবে কাটাবে? রমজানে চাঁদা উঠাবে কি করে? হেফাজত বলে,ব্যক্তি ছেযে দল বড়, দল ছেয়ে দেশ বড়, দেশ থেকে ঈমান বড়। ঈমানে তাগিদে কি হেফাজত আজ মাদ্রাসায়, চাঁদায়।অনেকে বলবেন, হেফাজত হেকমতে ও কৌশলে এগুচ্ছে। জি মানুষও বুঝে হেকমত...থ। হেফাজতের কৌশলে অনেক নেতাকে লন্ডনসহ বিভিন্ন দেশে প্রমোদ ভ্রমনে দেখেছি।

আমার এ লেখা দেখে কেউ মনে করবেন না যে, আমি হেফাজত বিরোধি।আমাকে হেফাজতের কর্মসূচিতে পাবেন।

বিষয়: বিবিধ

১৭৯২ বার পঠিত, ০ টি মন্তব্য


 

পাঠকের মন্তব্য:

মন্তব্য করতে লগইন করুন




Upload Image

Upload File